এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে লালমনিরহাট সদর থানার ওসি মাহফুজ আলম জানান, সরকারি ওষুধ চুরি সিন্ডিকেটের সাথে জড়িত কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।প্রসঙ্গত গত ২৩ জুন শহরের ড্রাইভারপাড়া এলাকায় একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে ২৫ প্রকারের সরকারি ওষুধ ও ১৭৫টি ডিজিটাল ওৎন পরিমাপক মেশিনসহ আব্দুর রাজ্জাক রেজা ও তার স্ত্রী নিলুফা ইয়াসমিনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পরে ওই দুইজন ও রেজার ভাই এবং আদিতমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্টোরকিপার মাহবুব আলম, কালীগঞ্জের জাকারিয়া এবং লালমনিরহাট সিভিল সার্জন অফিসের স্টোরকিপার মোয়াজ্জেম হোসেনের নাম উল্লেখ করে পুলিশ বাদি হয়ে একটি মামলা দায়ের করে। এরপর আব্দুর রাজ্জাক রেজার তথ্যের ভিত্তিতে গত ২৫ জুন শহরের টাউন ফার্মেসীতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমান ওষুধসহ ব্যবসায়ী শরাফত আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়।